নারীর যৌনাঙ্গের ‘জি-স্পট’ কি ?

অনেক পুরুষই রয়েছেন যারা এই নামটি হয়তো আজই শুনেছেন। আবার অনেকে হয়তো ভাবছেন এটার আবার কাজ কি? যৌন মিলনের সময় কোন না কোন  সময় আপনি নারীর ‘জি-স্পট’ এর সাথে পরিচিত হবেন।
কারণ আপনার স্ত্রীকে উত্তেজিত করে তুলতে এরও রয়েছে ভালো ভুমিকা। তাই বিষয়টা সম্পর্কে অন্তত কিছুটা হলেও ধারণা নিন।



‘জি-স্পট’ রহস্য বিজ্ঞানীদের কাছে এখনো সম্পুর্ন বোধগম্য নয়।’জি’ অক্ষরটি ‘গ্রাফিনবার্গ’ শব্দের আদ্যক্ষর। গ্রাফিনবার্গ হচ্ছেন একজন গাইনোকলজিষ্ট যিনি ১৯৫০ সালে প্রথম ‘ইউরেথ্রার সাথে যোনী পথে মিলনের সময় যৌন উত্তেজনার সম্পর্ক’ নিয়ে কলাম লিখেন।



‘জি-স্পট’ নিয়ে পরবর্তীকালে ব্যাভারিল হুইপলি এবং জন পিরি নামক দুইজন বিজ্ঞানী বিশদ গবেষনা করেন। গ্রাফিনবার্গের কলাম চাপার ৩০ বছর পর এই বিজ্ঞানীদয় গ্রাফিনবার্গের নামানুসারে ‘জি-স্পট’ নামকরন করেন।



‘জি-স্পট‘ কি?
ইউরেথ্রার (তলপেটের ঠিক পরে যোনীর ছিদ্রের উপরিভাগে গোলাপি রঙের ভাজ করা অংশ) ভিতর অতিসংবেদনশীল কোষ দ্বারা আবৃত ছোট্র একটি অঞ্চল হচ্ছে ‘জি-স্পট’। নারীর জি-স্পট যৌনাঙ্গের সর্বচ্চ ৫ সেঃমিঃ ভিতরে অবস্থিত। অনেক মহিলা মনে করেন জি-স্পট বলে বিশেষ কোন কিছু নেই। তাদের মতে সমস্ত যোনী সমান সংবেদনশীল। তবে অনেকে জোরালো ভাবে দাবী করেন তারা জি-স্পট স্টিমুলেশানের মাধ্যমে পুর্ন যৌন তৃপ্তি অর্জন করতে পেরেছেন।

No comments:

Post a Comment